অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার পদ্ধতি
অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে আপনি যদি জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন। আজকে এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে খুব সহজে কিভাবে অনলাইনে আয়কর জমা দিতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
তার পাশাপাশি অনলাইনে ট্যাক্স রিটার্ন করতে কি কি লাগবে এবং অনলাইন প্রক্রিয়া
সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে পারবেন। কি কি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হয় ট্যাক্স
রিটার্ন দেওয়ার ক্ষেত্রে ও অনলাইনে টেক্স জমা দেয়ার সুবিধা সমূহ গুলো সম্পর্কে
সঠিক ধারণা নিতে আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
পেজ সূচিপত্রঃ অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার পদ্ধতি
- অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়া
- যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন
- ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন যাদের জন্য প্রযোজ্য
- রেজিস্ট্রেশন করার নিয়ম
- অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার প্রক্রিয়া
- যে সকল বিষয়ের লক্ষ্য রাখতে হয়
- বুঝতে সমস্যা হলে করণীয়
- অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেয়ার সুবিধা
- অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে লেখক এর মন্তব্য
অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়া
আমাদের বাংলাদেশে প্রায় আগে থেকেই অনলাইনে ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার সুযোগ
রয়েছে। যদিও আগে থেকে অনলাইনে টেক্স রিটার্ন দেয়ার সুযোগ ছিল তবুও এই
প্রথমবার কয়েকটি এলাকা ওখাদের জন্য বাধ্যতামূলক অনলাইনে ট্যাক্স জমা দেয়ার জন্য
নিয়ম করা হয়েছে। বিশেষ আলোচনা সভায় গত ২২ শে অক্টোবর এই নিয়ম জারি করে রাজস্ব
বোর্ড।
যেহেতু এই আদেশ জারি করা হয়েছে সে কারণে ঢাকার দুটি এলাকা ও গাজীপুর এবং
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ট্যাক্স সার্কেলগুলো জমা দেয়ার জন্য সব ধরনের
সরকারি কর্মচারী এবং দেশের বিভিন্ন তহশীল বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি চালু করেছেন। তবে
অনেক ক্ষেত্রে অনলাইনে প্রবেশ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে
বলে জানা গেছে।
বর্তমানে আমাদের দেশে সব সময় সব ধরনের জিনিসপত্র অনলাইনে সহজে পাওয়া যায়
সেজন্য অনলাইনে রিটার্ন তৈরি এবং জমা পদ্ধতি করার নিয়ম গুলো সচরাচর পরিচিত লাভ
করে যাচ্ছে। আপনি যদি ইচ্ছা করেন অনলাইনে ইন্টারনেট ব্যাংকিং ডেবিট ক্রেডিট
কার্ডের মাধ্যমে এবং মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে খুব সহজে রিটার্নস দিবেন।
আরও পড়ুনঃ মেয়েদের ঘরে বসে অনলাইন ইনকাম করার ১৫টি সহজ উপায়
পাশাপাশি ইচ্ছে করলে আপনি কর পরিশোধ করতেও পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে। সেজন্য
অবশ্যই আপনাকে বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে যেমন ধরুন রিটান্ট এর
কফি, আয়কর সনদ, কর সনাক্তকরণ নম্বর ডাউনলোড, প্রাপ্তি স্বীকার পত্র এগুলো আপনি
খুব সহজে প্রিন্ট করে কর দাতাকে দিতে পারবেন।
যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন
অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার পদ্ধতির পাশাপাশি অবশ্যই আপনাকে
নিশ্চিতভাবে জেনে নিতে হবে যে কি ধরনের কাগজ প্রয়োজন হবে। ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন
সিস্টেমটি ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই আপনার বায়োমেট্রিকভাবে ভেরিফাই মোবাইল নম্বর
এবং ইনকাম টিনের নম্বর দরকার পড়বে। এক্ষেত্রে এটি খুবই প্রয়োজনীয়।
এছাড়াও আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র রয়েছে
যেগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেমন ধরুন আপনি যদি চাকরিরত অবস্থায় থাকেন
সেক্ষেত্রে অবশ্যই বেতন সনদপত্র বিনিয়োগের সকল তথ্য আপডেট করে নিতে হবে।
পাশাপাশি ব্যাগ স্টেটমেন্ট, আপনার যদি কোন ধরনের বড় ফ্ল্যাট থাকে এবং জমির সকল
তথ্য আপনার সঙ্গে সংগ্রহ করে রাখতে হবে।
যদি মনে করেন এগুলো আপনার সঙ্গে সংগ্রহ করা নাই সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি সেগুলো
যত সম্ভব তাড়াতাড়ি নিজের সাথে সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। কেননা আপনি যখন ইনকাম
ট্যাক্স অনলাইনে রিটার্ন দেওয়ার জন্য যাবেন সেগুলো অবশ্যই প্রয়োজন পড়বে। এর
কারণ হচ্ছে আপনার বিভিন্ন ধরনের তথ্য ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার জন্য ইনপুট
দেওয়ার প্রয়োজন হবে।
ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন যাদের জন্য প্রযোজ্য
অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়া জন্য কিছু কিছু নিয়ম অনুসরণ করার প্রয়োজন রয়েছে। সে সাথে সাথে অবশ্যই আমাদেরকে জানতে হবে যে কাদের জন্য ইনকাম ট্যাক্স দেওয়া প্রযোজ্য রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যক্তি পর্যায়ে কর দেয়ার জন্য নির্দিষ্ট সময় হচ্ছে একে জুলাই থেকে ত্রিশে নভেম্বর। আপনি যদি কর রিটান্ট দাখিল করতে চান।
সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকে অর্থবছরের কর
এর নিয়ম গুলো করে নিবেন। এনবিআর এর নিয়ম অনুসারে যদি আপনার আই বার্ষিকভাবে তিন
লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকার বেশি হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে আয়কর প্রদান
করতে হবে। আর নারী ও ৬৫ বছরের বেশি নাগরিকদের ক্ষেত্রে কর প্রদানের সীমা চার লক্ষ
টাকা প্রযন্ত হয়ে থাকে।
আর আপনি যদি মুক্তিযোদ্ধা হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে ৫ লক্ষ টাকা হতে হবে। এগুলোর
বাইরেও যদি আপনি পূর্ববর্তী সময়ে কম মূল্যায়ন, শহরে বসবাস করার জন্য বাসযোগ্য
স্থান এবং গাড়ির মালিক হয়ে থাকেন সে ক্ষেত্রে কর প্রদান করা প্রয়োজন হবে।
এছাড়াও যদি আপনার নির্দিষ্ট কিছু প্রেসার সদস্য নিয়োজিত থাকে এবং পেশা পরিচালনা
করে থাকেন সে ক্ষেত্রেও কর পরিষদ করতে হবে।
এছাড়াও যদি নিবন্ধিত কোন কোম্পানিও এনজিও থেকে থাকে।তাহলে সে ক্ষেত্রেও আয়কর
প্রদান প্রযোজ্য হয়। তবে আপনাকে মনে রাখতে হবে যে করদাতা শনাক্তকরণ নাম্বার
টিআইএন যদি থেকে থাকে সেক্ষেত্রে আপনার আই হোক বা না হোক আপনাকে নিয়মিত আয়কর
রিটার্ন করতে হবে।
আরও পড়ুনঃ পাসওয়ার্ড ছাড়া ওয়াইফাই কানেক্ট করার নিয়ম
আপনি যদি মনে করে থাকেন অনেক ক্ষেত্রে যে আমার আয়নায় সেজন্য আইকোর প্রদান করব
না কিন্তু আপনার টিআইএন নাম্বার রয়েছে। সেক্ষেত্রে আপনার ইচ্ছে না থাকা শর্তেও
আপনাকে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন করতে হবে। যদি মনে করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে শূন্য
রিটার্ন ট্যাক্স দাখিল করতে হবে। আপনি যদি তা না করেন তাহলে আইনিভাবে শাস্তি ও
জরিমানা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
রেজিস্ট্রেশন করার নিয়ম
আপনি ঘরে বসে খুব সহজেই অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার জন্য রেজিস্ট্রেশন
করতে পারবেন। সে জন্য আপনাকে etaxnbr.gov.bd ওয়েবসাইটের মধ্যে প্রবেশ করে
রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। তারপরে আপনি খুব সহজে ঘরে বসে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে
অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফর্ম খুব সহজেই পূরণ করে জম প্রদান করতে
পারবেন।
অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্নস করার জন্য সবচাইতে বড় ধরনের সুবিধা হচ্ছে
ওয়েবসাইটে আপনি যখন রিটার্ন ফর্ম পূরণ করবেন তখন পূরণের সেকশনগুলোতে আপনার আই ও
সম্পদের সমস্ত তথ্য লিপিবদ্ধ করার পরে এটি আপনার স্বয়ংক্রিয়ভাবে আয় করেন
সম্পন্ন করে দিয়ে থাকে।
এর পাশাপাশি আপনি সঙ্গে সঙ্গে অনলাইন থেকে সম্পূর্ণ এর সাথে সাথে প্রাপ্তিকে
স্বীকার পত্র এবং আয়কর প্রত্যয়ন পত্র খুব সহজেই সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। এজন্য
আপনাকে অতিরিক্ত হাড়ে কারো কাছে যাওয়া আসা বা দৌড়াদৌড়ি করার প্রয়োজন হয় না।
আপনি খুব সহজে ঘরে বসে অনলাইন ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়া এবং এর কাগজগুলো
সংগ্রহ করতে পারবেন।
অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার প্রক্রিয়া
আপনি অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল করার জন্য প্রথমে ু জাতীয় রাজস্ব
বোর্ড বা এনবিআরের ওয়েবসাইট নিবন্ধন পত্র করে নিতে পারবেন। আপনার একা সম্পূর্ণ
করার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দরকার পড়বে। এজন্য আপনাকে ট্যাক্স পেপারে
ইনডেক্স নাম্বার বা আপনার যদি টিআইএন থেকে থাকে তাহলে নিতে হবে।
তার সাথে আপনার বায়োমেট্রিক ভেরিফাইড মোবাইল নম্বর সংযুক্ত করতে হবে। আইন
অনুযায়ী টিআইএন থাকলে আপনাকে আইকন রিটার্ন দাখিল করা বাধ্যতামূলক বলে উল্লেখ করা
হয়েছে। আপনি যদি এক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন দাখিল না করেন তাহলে জরিপানা বা
শাস্তির বিধান রয়েছে।
তবে একটি কথা যে আপনি যদি রিটার্ন দাখিল করেন তাহলে যে আইকন প্রদান করতে হবে তা
কিন্তু নয়। আপনার যদি আয় করযোগ্য না হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনার আয়কর প্রদান
করার প্রয়োজন হবে না শুধুমাত্র আপনি সরকারি ঘরে রিটার্ন ফর্ম জমা প্রদান করবেন।
প্রথমে আপনি নিবন্ধন করে নেয়ার পর সাইন করে ড্যাশবোর্ডের সাবমিশন অপশনে
যাবেন।
এরপর ওই অপশনে গিয়ে রেগুলার ই-রিটার্ন ও সিঙ্গেল পেজ রিটার্ন লেভেল সিলেক্ট করে
নিবেন। আপনার যদি ৫ লক্ষ টাকার বেশি না হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি সিঙ্গেল পেজ
বা একপাতা রিটার্ন ফ্রম পূরণ করবেন। এরপর সেখান থেকে এসেসমেন্ট ইনফরমেশনে গিয়ে
আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো দিয়ে ফর্মটি পূরণ করে নিবেন।
আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন
এরপর আপনি যেউচ্চের মাধ্যমে আয় করে থাকেন সেগুলো পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করবেন।
একটি কথা মনে রাখবেন যে আপনি যে সকল উচ্চ বা খাদ্যের মাধ্যমে আয় করে থাকেন
সেগুলো ধাপে ধাপে সবগুলো সুন্দরভাবে উল্লেখ করতে হবে। পাশাপাশি আপনার সম্পূর্ণ এর
আয়ের বিবরণ, করে বিভিন্ন তথ্য, আপনার সম্পদ, ব্যয় ও পরিশোধযোগ্য তথ্য উল্লেখ
করতে হবে।
যে সকল বিষয়ের লক্ষ্য রাখতে হয়
অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেয়ার জন্য আপনাকে কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে।
আপনি যখন ওয়েবসাইটে একবারে তথ্য পূরণ করবেন তখন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। আপনি ইচ্ছে
করলে আংশিক শেভ করে পরবর্তীতে এটি সম্পূর্ণ করে জমা প্রদান করতে পারবেন। হচ্ছে
আপনি যদি ফরম পূরণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের তথ্যগণ মিল করে থাকেন সে ক্ষেত্রে
আপনাকে বিভিন্ন ধরনের জবাবদিহিতা সম্মুখীন হতে হবে।
সেজন্য অবশ্যই আপনাকে সতর্কতা ভাবে কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে। আপনি যদি
চাকরিজীবী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার বেতন বাবদ কতটুকু উপার্জন হয়ে থাকে,
ভাড়ার রশিদ এবং চুক্তিপত্র, পূর্বের কর প্রদানের রশিদ, আপনার সম্পদের ক্রয়
বিক্রয়ের দলিল, আয়ে কর প্রদানের সনদ এবং আপনার ব্যাংক হিসাবে বিভিন্ন ধরনের
বিবরণ উল্লেখ করতে হবে।
অনলাইন মেয়ে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার সময় অবশ্যই আপনার সম্পদের সহ্য
বিবরণটি উল্লেখ করবেন। নইলে পরবর্তীতে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের জটিলতার সম্মুখীন হতে
হবে। আপনি যদি আপনার সম্পদে সঠিক তথ্য উল্লেখ না করে থাকেন তাহলে এটি আই বহির্ভূত
হিসাবে চিহ্নিত করা হবে। যা পরবর্তীতে রিটান্টে সেটি অন্তর্ভুক্ত করা খুবই কঠিন
হয়ে পড়বে।
আরও পড়ুনঃ ডেস্কটপ অ্যাপ মেসেঞ্জার রুম এবং হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব ইন্টিগ্রেশন
আপনি যখন আইকন দাখিল করবেন সে সময় ব্যয় এর অংকটি আয়ের সাথে সংযুক্ত পণ্য হতে
হবে। আপনি যদি আই হিসাবে যে অংক উল্লেখ করেছেন এবং উল্লেখ না করেন তাহলে এটি
সমস্যা সৃষ্টি করবে। আপনার যদি জীবনযাত্রার ব্যয়ের সাথে আপনার আয়ের না থাকে
তাহলে আপনি আইনগতভাবে বিভিন্ন ধরনের জটিলতার কথার সম্মুখীনে পড়বেন।
বুঝতে সমস্যা হলে করণীয়
আপনি যদি অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে বুঝতে কোন ধরনের
সমস্যা বোধ করে থাকেন তাহলে সে ক্ষেত্রে কি করবেন। এমন প্রশ্ন অনেকের মধ্যে
রয়েছে এবং এমন অবস্থায় অনেকে ঘাবড়িয়ে পড়েন। মনে করেন হয়তো কোন কিছু ভুল করে
ফেলেছেন যা আপনার জীবনযাত্রায় বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
এমন অবস্থায় নিজেকে সংযত রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। আপনি যখন রিটার্ন ফর্ম পূরণ করবেন সে ক্ষেত্রে যদি লক্ষ্য করেন যে (?) এই চিহ্ন পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। তাহলে খুব সহজেই (?) এই চিহ্নটির ওপর মাউস রেখে সহায়তা পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারেন। যদি মনে করেন এই সিস্টেমটি অবলম্বন করার পরেও আপনার বুঝতে সমস্যা হচ্ছে।
সে ক্ষেত্রে আপনি সরাসরি সকল তথ্য আপডেট জানার জন্য ফোন করতে পারেন। তবে হ্যাঁ অবশ্যই আপনাকে কল সেন্টারে ফোন করার জন্য সঠিক নাম্বারটি জানতে হবে। সাধারণত অনলাইন ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে কোন সমস্যা হলে (09643-717171) এই নাম্বারে যোগাযোগ করে খুব সহজে সমাধান করতে পারবেন।
অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেয়ার সুবিধা
অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেয়ার সুবিধা অনেক। আমরা সাধারণত অনেকেই অনেক
ধরনের কাজের সাথে জড়িত থাকি। যার কারণে একেক জন একেক ধরনের কাজের সাথে ব্যস্ততার
জন্য সহজে কোন অফিসে গিয়ে অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার সময় পান
না।
এছাড়াও চাকরিজীবীরা চাকরি করার কারণে সহজে কোন অফিস আদালতে গিয়ে ফরম পূরণ করে
ধৈর্য সহকারে লাইন ধরে সেগুলো প্রদান করার সময়ের অভাব অনুভব করেন। বর্তমানে
এগুলো অনলাইনের মাধ্যমে পেমেন্ট করার জন্য বিভিন্ন ধরনের সুবিধা তারা পেয়ে থাকে।
চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়ার সুবিধা গুলো
সম্পর্কে।
-
খুব সহজে ঘরে বসে অল্প সময়ে দেওয়া যায়।
-
কোন ঝামেলা দৌড়াদৌড়ি ছাড়া ইনকাম ট্যাক্স পরিশোধ করা সহজ হয়
-
কাউকে টাকা বা ঘুষ না প্রদান করে নিজে নিজে কাজ সমাধান করে নেওয়া যায়
-
নিজের ঘরে বসে সময় অপচয় না করে অল্প সময়ের মধ্যে সেবা পাওয়া যায়।
-
এটি দেয়ার জন্য অতিরিক্ত সময় বের করে নেওয়ার প্রয়োজন হয় না
ওয়েম্যাক্স আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url