ভিডিও এডিটিং কি? ভিডিও এডিটিং শিখতে কত দিন লাগে বিস্তারিত জানুন

ভিডিও এডিটিং কি? ভিডিও এডিটিং শিখতে কত দিন লাগে সে সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন। তাই আমি আজকে আর্টিকেলে ভিডিও এডিটিং কি এবং ভিডিও এডিটিং শিখতে কতদিন সময় লাগে তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

ভিডিও-এডিটিং-শিখতে-কত-দিন-লাগে

আপনারা আরো জানতে পারবেন ভিডিও এডিটিং করার জন্য কেমন সফটওয়্যার প্রয়োজন এবং কি ধরনের কম্পিউটার লাগবে তা সম্পর্কে। সেজন্য আপনারা আর্টিকেলটি  শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পেজ সূচীপত্রঃ ভিডিও এডিটিং কি?ভিডিও এডিটিং শিখতে কত দিন লাগে বিস্তারিত জানুন

ভিডিও এডিটিং কি

ভিডিও এডিটিং বলতে সাধারণত আপনি যদি কোন ভিডিও ফুটেজকে আপনার ইচ্ছেমত এডিট করে একটি নতুন গল্প সংযুক্ত করে সেটিকে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেন তাকেই ভিডিও এডিটিং বলা হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে আমরা আমাদের জীবনের বিভিন্ন স্মৃতি ধরে রাখার জন্য বা কোন বিষয়কে বাস্তবে সাথে মিল রেখে ফুটিয়ে তোলার জন্য অনেক কিছুই ভিডিও করে থাকে।

প্রথমত আপনি যখন ভিডিও করবেন তখন ছন্নছাড়া ও অগোছালো থাকে। এই অগোছালো ভিডিও কে আপনি একটি নতুন রূপ দান করেন। আপনি বিভিন্ন ধরনের অংশ সংযুক্ত করে আবার বাদ দিয়ে একটি নতুন ফুটেজ তুলে ধরার চেষ্টা করেন। এ ধরনের কাজ করাকে এই ভিডিও এডিটিং বলা হয়ে থাকে।

আরও পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে কিভাবে সিপিএ মার্কেটিং করে আয় করা যায় 

সাধারণ ভাষায় বলা হয়ে থাকে আপনি বা কোন ভিডিও এডিটর যদি সফটওয়্যারের মাধ্যমে যেমন ক্যামেরা বা অন্য কোন মোবাইলে ভিডিও ধারণ করে সেগুলো পরিমার্জিত করে সুন্দরভাবে দর্শকদেরকে দেখানোর ব্যবস্থা পদ্ধতিকে ভিডিও এডিটিং বলা হয়ে থাকে।

ভিডিও এডিটিং শিখতে কতদিন লাগে

সাধারণত ভিডিও এডিটিং শিখতে কতদিন লাগে সে সম্পর্কে সঠিকভাবে আপনার দক্ষতার উপর নির্ভর করে। আপনি যদি খুব সাধারণ নরমাল ভাবে ভিডিও শিখতে চান সে ক্ষেত্রে ১৫ থেকে ১০ দিন যদি আপনি ইউটিউব এর মাধ্যমে শিখার চেষ্টা করেন তাহলে সম্ভব হবে।

কিন্তু আপনি যদি একজন প্রফেশনাল ভিডিও এডিটর হতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ফটো সব সম্পর্কে দক্ষতা থাকতে হবে। আপনি যদি ফটোশপের মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করার দক্ষতা অর্জন করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি কিছু সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।

সুন্দরভাবে ভিডিও সাজিয়ে দর্শকদের মাঝে উপস্থাপনা করার জন্য অবশ্যই আপনাকে ফটোশপ ও প্লাস এগুলো শিখে নিতে হবে। এরপরও যদি আপনার কোন সমস্যা হয় তাহলে আপনি youtube এর মাধ্যমে সার্চ করে কিছু কিছু জ্ঞান অর্জন করে নিতে পারেন।

এছাড়াও আপনার আশেপাশে কোন কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারের মাধ্যমে যোগাযোগ করে পোস্ট করে ফটোশপ সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। লাগে তা সম্পর্কে জানতে বা আপনাকে শিখতে হলে অবশ্যই আপনার দক্ষতা ও ধৈর্যের ওপর নির্ভর করবে।

ভিডিও এডিটিং করার জন্য কেমন কম্পিউটার লাগে

সাধারণত যেকোনো কাজ করার জন্য একটি নির্দিষ্ট মাপের যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ঠিক তেমনি ভিডিও এডিটিং করার জন্য কিছু বৈশিষ্ট্যপূর্ণ কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এবং ফোনের প্রয়োজন হয়। তবে সাধারণভাবে ভিডিও এডিটিং করার জন্য ল্যাপটপ বা কম্পিউটার বেস্ট প্রক্রিয়া।

ভিডিও-এডিটিং-করার-জন্য-কেমন-কম্পিউটার-লাগে

যদি আপনি কম্পিউটার দ্বারা ভিডিও এডিটিং করার কাজ করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটারের প্রসেসর হবেintel core i5 আর তার ঊর্ধ্বে আপনি ইচ্ছে হলে নিতে পারেন। আপনার র‍্যাম কমপক্ষে এইট জিবি হতে হবে যদি তার ঊর্ধ্বে হয় তাহলে ভালো। তবে 8gb এর নিচে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন না ব্যবহার করলেও কাজ ভালো হবে না।

আরও পড়ুনঃ অ্যান্ড্রয়েড এমআই থিমস ফিঙ্গারপ্রিন্ট লক করার নিয়ম

এবং আপনাকে একটি ডিস্ট্রেট গ্রাফিক্স কার্ড নিতে হবে যেটি আপনাকে ভিডিও কোশিশিং ও প্রিভিউ করতে নানাভাবে সাহায্য করবে। তার সাথে আপনাকে অবশ্যই SSD ড্রাইভ নিতে হবে এটি আপনাকে ভিডিও এডিটিং করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে।

কোন ধরনের সফটওয়্যার প্রয়োজন হয় ভিডিও এডিটিং করতে

আপনি যদি ভিডিও এডিটিং বা এডিটর হবার জন্য দক্ষতা অর্জন করতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে কিছু ভিডিও এডিটিং করা সফটওয়্যার সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। এমন কিছু সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজে ভিডিও এডিটিং করে সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হবে।

আর সাধারণত ভিডিও এডিটিং করা সফটওয়্যার গুলোর মধ্যে প্রিমিয়াম বৈশিষ্ট্য সম্পূর্ণ থাকে। যার কারণে আপনি সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করে স্টুডিওর মত ছবি বা ভিডিও তৈরি করতে পারেন। এই সফটওয়্যার গুলোর মাধ্যমে আপনি ফিচারের সুবিধাগুলো সহজে চিহ্নিত করে সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলার জন্য প্রক্রিয়াগুলো ব্যবহার করতে পারবেন।

কিছু জনপ্রিয় সফটওয়্যার এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি সফটওয়্যার হল- Adobe after Effects,Wondershare Filmora, Vegas pro, Adobe premiere pro, Camtasia এ সকল সফটওয়্যার গুলোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজে আলোচনা ভিডিও কে সুন্দরভাবে সাজিয়ে উপস্থাপনা করতে পারবেন।

একজন ভালো ভিডিও এডিটর হতে যে সকল গুন থাকা প্রয়োজন

একজন ভাল ভিডিও এডিটর হবার জন্য অবশ্যই আপনার মধ্যে কিছু প্রফেশনাল গুণ সমৃদ্ধ থাকতে হবে। কারণ আপনি যখন ভিডিও এডিটর হিসেবে চিহ্নিত হবেন তখন আপনি নিত্য নতুন মানুষের সাথে কাজ করতে অভ্যস্ত হয়ে পড়বেন। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে কিছু নিয়ম মেন্টেন করে চলতে হবে।

সে সাথে অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রমী অভিনয় হতে হবে। তবে আপনাকে অবশ্যই ভিডিও এডিটর হবার জন্য সবচেয়ে বেশি ধৈর্য ও পরিশ্রম করে প্রফেশনাল এডিটর হতে হবে। একজন ভালো ভিডিও এডিটর হওয়ার জন্য যে সকল গুন থাকা প্রয়োজন তা নিম্নে দেওয়া হল।

ধৈর্যশীল হতে হবেঃ এডিটিং এমন একটি কাজ যেখানে অনেক ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। এখানে আপনাকে প্রতিটি ছোট ছোট বিষয়ের ওপর নজর দিয়ে কাজ করতে হবে। আপনি যদি মনে করেন ছোট বিষয়কে পিছিয়ে দিয়ে বড় হওয়ার চেষ্টা করবেন তাহলে কখনোই ওই সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হবেন না।

এডিটিং সফটওয়্যার সম্পর্কেঃ আপনাকে অবশ্যই ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার সম্পর্কে যথেষ্ট পরিমাণে দক্ষতা ও জ্ঞান অর্জন করতে হবে। অগোছানো ভিডিওকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে তোলার জন্য অবশ্যই আপনাকে কিছু সফটওয়্যার এর মাধ্যম গ্রহণ করতে হবে।

এডিটিং সিক্রেটঃ এডিটিং সিক্রেট সম্পর্কে আপনাকে ভালো জ্ঞান ধারনা অর্জন করতে হবে। আপনাকে জানতে হবে আপনি কিভাবে কম কাজ করেই সফলতা অর্জন করতে পারবেন। অন্যান্য কাজের মত ভিডিও এডিটিং কাজের ক্ষেত্রেও কিছু সিক্রেট পদ্ধতি রয়েছে যেগুলো সম্পর্কে আপনাকে ধারণা নিতে হবে তাহলে আপনি দূরত্ব সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

প্রজেক্টঃ আপনার যখন নিজেকে মনে হবে যে আপনি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে এ ধারণা নিতে শিখে গেছেন। সে ক্ষেত্রে আপনাকে এ প্র জেক্ট তৈরি করার কাজ শিখতে হবে। নিজে নিজে প্রোজেক্টের কাজ করার পাশাপাশি কোন প্রতিষ্ঠানে প্রজেক্ট এর কাজ আপনাকে করতে হবে।

আপ টু ডেট থাকতে হবেঃ আমাদের ভিডিও এডিটিং ডিম দিন দিন বেশ উন্নতি হচ্ছে। যার কারণে আপনাকে প্রতিনিয়ত ভিডিও এডিটিং সম্পর্কে আপটুডেট জানতে হবে। নইলে আপনি পিছিয়ে পড়বেন।

ভিডিও এডিটিং এর ভবিষ্যৎ

ভিডিও এডিটিং একটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মে রূপান্তর হয়েছে। দিনদিন এ চাহিদা বেড়ে চলেছে সময়ের সাথে। যদি আপনি youtube tiktok facebook জাতীয় সোশ্যাল মিডিয়ায় গুলো নতুন নতুন কর্মসূচনার পাশাপাশি কাজ করতে পারেন। তাহলে আপনি সহজে সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হবেন।

আপনি প্রথমে ভিডিও এডিটিং শিকার করে জুনিয়র থাকবেন জুনিয়ার এরপর সিনিয়রের রূপান্তর হবেন এবং আস্তে আস্তে উচ্চপদে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেন। ভিডিও এডিটিং করার ক্ষেত্রে কখনো পদ অবনতির দিকে যায় না সব সময় উন্নতির দিকে অগ্রসর হতে থাকে। আর আপনি যখন আপনার উচ্চ শেখরে পৌঁছে যাবেন।

আরও পড়ুনঃ ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম ও উপকারিতা

তখন আপনি যে পরিমাণ বেতন পাবেন তা আপনার কল্পনার বাহির। আপনি যদি অনলাইনে বা অফ লাইনের মাধ্যমে ভিডিও এডিটিং করে নিজেকে ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠিত করতে চান। সে ক্ষেত্রে আমি বলব তাহলে আপনি খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে আপনার কাঙ্খিত অবস্থানে পৌঁছে যেতে পারবেন।

কারণ আমাদের এই বর্তমান সময়ে অনলাইন ও অফলাইনে প্রচুর পরিমাণে ভিডিও এডিটিং একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্যারিয়ার হিসেবে সকলেই চয়েস করে থাকেন। তবে এজন্য আপনাকে প্রচুর পরিমাণে অনুসরণ ও পরিশমের মাধ্যমে অল্প সময়ে কেরিয়ার করতে হবে। তবে একটা কথা মনে রাখবেন পরিসং ছাড়া কোন কিছুই সাফল্য অর্জন করা সম্ভব হয় না।

ভিডিও এডিটিং করে কেমন আয় করা যায়

সাধারণত আপনি যদি ভিডিও এডিটিং ভালোভাবে শিখতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই আয় করতে পারবেন। ভিডিও এডিটিং শিখতে কতদিন লাগে সেক্ষেত্রে আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করবে। অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে ভিডিও এডিটিং করা শিখতে হবে। বর্তমানে বাংলাদেশেও এখন ভিডিও এডিটিং এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে।

ভিডিও-এডিটিং-করে-কেমন-আয়-করা-যায়

সাধারণত ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক, ইউটিউব, থেকে শুরু করে বিভিন্ন ভিডিও গুলোতে ভিডিও সম্পাদনার কাজ দিন দিন বেড়েই চলেছে এবং এ থেকে অনেকে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছেন। এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়াতে কাজ করার পাশাপাশি আপনি এখন অনেকগুলো ওয়েবসাইটে কাজ করে টাকা উপার্জন করতে পারেন।

ওয়েবসাইটে  ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে টাকা আয় করা যায়। আপনি যদি ভিডিও এডিটিং এর দক্ষতা সম্পূর্ণ করতে পারেন তবে এ সাইডে আপনি এডিটিং এর কাজ করে টাকা আয় করতে পারবেন। এখানে অনেক সময় চুক্তিভিত্তিক কাজের মাধ্যমেও টাকা পে করে থাকে। সাধারণত এ সকল কাজের মধ্যে ড্রামা বিজ্ঞাপন অনুষ্ঠান প্রমোট এর সহ নানা ধরনের কাজ সম্পৃক্ত থাকে।

ভিডিও এডিটিং এ ক্যারিয়ার গড়ার সুবিধা

আপনি ভিডিও এডিটিং করে খুব সহজে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। তবে সেজন্য আপনাকে অক্লান্ত পরিশ্রম ও সময় ব্যয় করতে হবে। ভিডিও এডিটিং এ ক্যারিয়ার গড়ার কিছু সুবিধা রয়েছে যেগুলো নিম্নে দেওয়া হলো-

  • যদি আপনি এই প্লাটফর্মে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন সে ক্ষেত্রে যে কোন জায়গায় চাকরি করতে পারবেন।
  • নিজের মধ্যে প্রতিভা খুব সহজে ফুটিয়ে তোলা সম্ভব হবে।
  • যদিও আপনি চাকরি না পান বা করতে ইচ্ছুক না হন সে ক্ষেত্রে আপনি মার্কেটপ্লেশে কাজ করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন
  • এছাড়াও এখানে সবচাইতে কি সুবিধা হচ্ছে আপনি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেন
  • মেয়েরাও পাশাপাশি ঘরে বসে এ কাজ করতে সক্ষম হবে
  • এছাড়াও রয়েছে আপনার জন্য দেশের বাহিরে কাজ করার সুযোগ
  • আপনি চাইলে দর্শকদেরকে নানাভাবে প্রবাহিত করতে পারবেন এবং সেইসাথে আপনার কিছু দক্ষতা অর্জন হবে
  • এছাড়াও এটি দিন দিন সময়ের সাথে পরিবর্তনশীল কাজ
  • যদি আপনি কোন ছোটখাট ব্যবসা করতে চান সেক্ষেত্রে এর মাধ্যমে খুব সহজে বিস্তৃত করতে পারবেন
সবচাইতে বড় সুযোগ হচ্ছে আপনি ঘরে বসে এ কাজ করতে পারবেন। সাধারণত মেয়েরা ঘরের বাইরে যেয়ে কাজ করতে পছন্দ করে না বা বাধা থাকে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি ঘরে বসে যে কোন দেশের বায়ারের সঙ্গে যোগাযোগ করে কাজ করতে সক্ষম হবেন।

মোবাইল দিয়ে ভিডিও এডিটিং কোর্স

ভিডিও এডিটিং শিখতে কতদিন সময় লাগে এটি নির্ধারিত বলা যায় না। আবার আপনারা অনেকেই ভিডিও এডিটিং কাজের প্রতি আগ্রহ থাকলে আপনাদের অনেকের মাঝে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ না থাকার কারণে সেটি শেখা হয়ে ওঠে না। সে ক্ষেত্রে আপনি খুব সহজে মোবাইল দিয়ে ভিডিও এডিটিং করা শিখতে পারেন।

মোবাইল দিয়ে ভিডিও এডিটিং অবশ্যই প্রফেশনাল মানের ভিডিওর মতোই অনেকটা হয়ে থাকে। বর্তমানে অনেক মোবাইল রয়েছে যেগুলো কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এর মত হার্ডডিস্ক সম্পূর্ণ হয়ে থাকে। বিশেষ করে iphone ব্যান্ডের মোবাইল গুলো এবং স্যামসাং S সিরিজের মোবাইল গুলোর মাধ্যমে খুব সহজে ভিডিও এডিটিং শিখতে পারেন।

তবে এই সেজের ডিভাইস গুলোর দামও তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। যা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়েদের সামর্থ্য থাকে না কিনার জন্য। তবে আপনি জেনে খুশি হবেন যে এখন বর্তমানে ২৫ হাজার টাকা দামের মোবাইল গুলো আছে সেগুলোতেও এরকম ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। প্রফেশনাল তবে আপনাকে প্রফেশনাল ভিডিও এডিটর হতে অনেকগুলো নিয়ম জানতে হবে।

শেষ কথাঃভিডিও এডিটিং কি?ভিডিও এডিটিং শিখতে কত দিন লাগে বিস্তারিত জানুন

আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে ভিডিও এডিটিং কি ভিডিও এডিটিং শিখতে কতদিন লাগে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করে বুঝানোর চেষ্টা করেছি। ভিডিও এডিটিং করতে কি ধরনের সফটওয়্যার লাগে এবং এর ভবিষ্যৎ কি সবকিছু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। পাশাপাশি ভিডিও এডিটিং শেখার সুবিধা গুলো উল্লেখ করেছি।
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন
আশা করি আপনারা সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে বিস্তারিত বুঝে উপকৃত হবেন। যদি আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হন তাহলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন তাদেরকেও উপকৃত হওয়ার সুযোগ দিন। এবং এইরকম পোস্ট নিয়মিত পেতে ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ওয়েম্যাক্স আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url