শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও মূলের উপকারিতা
শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও মূলের উপকারিতা অনেক যা লিখে বা বলে শেষ করা যাবে না। আমি বুঝতে পারছি অনেকের মনে প্রশ্ন হচ্ছে এটা আবার কি গাছ? আপনার মনেও এমন প্রশ্ন থাকলে আর্টিকেলটি মন দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
তাহলে আপনারা গাছের পরিচিতি, কোথায় জম্মে, কখন ফুল হয়, গাছের কোন অংশ আমাদের জন্য উপকারী, কিভাবে ব্যবহার করতে হয় ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
পেজ সূচীপত্রঃ শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও মূলের উপকারিতা
- শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি
- শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও ফুল
- শ্বেত বেড়েলা গাছে কখন ফুল হয়
- শ্বেত বেড়েলার গাছ কোথায় জম্মে
- শ্বেত বেড়েলা গাছের শিকড় সংরক্ষণ
- শ্বেত বেড়েলা গাছের মূলের উপকারিতা
- শ্বেত বেড়েলা গাছ চিনার উপায়
- শ্বেত বেড়েলা গাছের ঔষধি গুনাগুন
- আমাশয়তে শ্বেত বেড়েলা গাছের পাতার রস
- শেষ কথাঃ শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও মূলের উপকারিতা
শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি
শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও উপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না কিন্তু গাছটি চিনি। আমাদের গ্রাম অঞ্চলে এমন কিছু গাছ আছে যেগুলো সচরাচর আগাছা হিসেবে চিনি। কিন্তু গাছের ঔষধি গুনাগুন সম্পর্কে আমরা জানি না। ঠিক তেমনি শ্বেত বেড়েলা ও সে রকম একটা গাছ। যেটা আমরা সকলেই চিনি কিন্তু গাছের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানি না।
গ্রাম অঞ্চলে শ্বেত বেড়েলার গাছ প্রচুর দেখতে পাওয়া যায়।এটি একটি ভেষজ উদ্ভিদ। গাছের নাম শ্বেত বেড়েলা হলেও গাছের রঙ সবুজ ও ফুলের রঙ হলুদ। শ্বেত বেড়েলা গাছের ফুলগুলো দেখতে সূর্যের মত এবং খুব সুন্দর লাগে ছোট ছোট ফুল। তবে শ্বেত বেড়েলা গাছে দুধরনের ফুল হয় সাদা ও হলুদ।
আরও পড়ুনঃ বাচ্চাদের জন্য ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
সাধারণত হলুদ ফুল হয় যে গাছে তাকে পীত বেড়েলা এবং সাদা ফুল বিশিষ্ট গাছকে শ্বেত বেড়েলা বলা হয়ে থাকে। শ্বেত বেড়েলার গাছ বেশি বড় হয় না। প্রায় ৩-৪ ফুট হয় তাও যে সব গাছে হলুদ ফুল ফোটে আর সাদা ফুল গাছ আরও ছোট হয়। প্রায় সব দেশে কম বেশি এ গাছ আছে।
শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও ফুল
শ্বেত বেড়েলা গাছ সাধারণত যেকোন জায়গায় জম্মে থাকে।এটি আলাদা ভাবে চাষ করার প্রয়োজন হয় না। রাস্তার পাশে ঝোপ হয়ে থাকে। গাছের আকৃতি প্রায় ৩-৪ ফুট হয়ে থাকে। গাছ দেখতে তেমন মোটা হয়না লতালোভাব থাকে। কিন্তু বেশ শক্ত প্রকৃতির হয়ে থাকে। এ সব গাছ প্রখর রোদেও হয়ে থাকে। যার বৈজ্ঞানিক নাম sida cordifolia।
জমির ক্ষেতের পাশেও জম্মে। এছাড়া খেসারি,মসুরি ও সরিষা ক্ষেতের মধ্যে ও দেখা যায়। কারণ এসব ফসল লাগানোর পর জমিতে নিড়ানির প্রয়োজন হয় না বা দেয়া হয় না। সেজন্যে এই গাছ জম্মে থাকে। গাছে দুইধরনের ফুল দেখতে পাওয়া যায়। সাদা ও হলুদ। তবে সাদা ফুল খুব কম দেখা যায়। ফুল গুলো ৫ পাপড়ি বিশিষ্ট হয়ে থাকে।
হলুদ ফুল গুলো যখন ফোটে দূর থেকে দেখতে সুন্দর লাগে এবং মনে হয় হলুদ রঙের ঝোপ তৈরি হয়েছে। সেই সময় গাছের পাতা বোঝা যায় না। ফুল গুলো দেখতে সূর্যের মত লাগে এবং ঠিক সে রকম ভাবে ফোটে থাকে। ছোট বেলায় অনেক খেলেছি এই গাছের ফুলগুলো নিয়ে। ফুলগুলোর পাপড়ি খুব নরম।
শ্বেত বেড়েলা গাছে কখন ফুল হয়
শ্বেত বেড়েলার গাছ বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ যা অযত্নে হয়ে থাকে। এ গাছ সাধারণত বর্ষার সময় বেশি দেখা যায়। শ্বেত বেড়েলা গাছে ভাদ্র মাসে ফুল ফোটে ও ফল হয়। গাছের বীজ ফ্লাগুন- চৈত্র মাসের দিকে পাকে এবং ঝরে পড়ে যায়।এই গাছ সাধারণত আমরা য সকল জমিতে চাষাবাদ করি না সেগুলোতে জম্মে থাকে নিজে নিজে।
শ্বেত বেড়েলা ফুল হলো ম্যালভেসি একটি প্রজাতির ম্যালো পরিবার ভুক্ত। ফুলে কোন গন্ধ নেই এবং ফুল পাকা অবস্থায় গেলে লম্বাটে আকৃতি হয়ে যায়। এটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলের একটি উদ্ভিদ। এর শাখা- প্রশাখা গুলো খাড়া হয়েই থাকে এবং পর্যাপ্ত শক্ত থাকে।শ্বেত বেড়েলার ফুল গুলো অনেক বাচ্চা খেলার জন্য ব্যবহার করে থাকেন।
বর্ষাকালের আগমন হলেই ফুল ফোটা শুরু করে এবং দুই থেকে তিন দিন ফুল গাছে থাকে এবং ঝরে যায় আপনা আপনি। ফুল গুলো এধরণের হয়ে থাকে। মনে হয় কেউ যেন সুন্দর ভাবে সাজিয়ে রেখেছে। গাছের ডালের রং হালকা খয়েরি রঙের হয়ে থাকে। ফুলগুলো ঝরে যাবার সময় হলে আসতে আসতে বুজে যায়।
শ্বেত বেড়েলার গাছ কোথায় জম্মে
শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও মূলের উপকারিতা সম্পর্কে জানার পাশাপাশি আপনাদেরকে এর জম্ম কোথায় সেই সম্পর্কে ও জানতে হবে। এটি একটি ওষুধি গাছ। যার কারণে এখন এটা চাষাবাদ করা হচ্ছে। শ্বেত বেড়েলা গাছ গ্রীষ্মেমন্ডলীয় অঞ্চলে বেশি দেখতে পাওয়া যায়। এই গাছ আকৃতিগত দিক থেকে তেমন বড় হয় না।
আরও পড়ুনঃ ঘানিভাঙ্গা সরিষার তেলের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
এই গাছের আকৃতি ২-৩ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এই গাছ ভারতের উষ্ণ অঞ্চলে জম্মে থাকে। তবে দু ধরনের গাছ হয়। একটি সাদা ফুল ও আরেকটা হলুদ ফুলের গাছ। সাধারণত শ্বেত বেড়েলার সাদা ফুলের গাছ তুলনামূলক ভাবে বেশি বড় হয় না। এই গাছের ডাল গুলো অনেক শক্ত থাকে। হাত দিয়ে সহজে টেনে ছিড়া যায় না।
এই গাছ ছাদের কার্নিশে ও পতিত জায়গায় হয়। তবে এর গুনাগুন থাকার কারণে এখন অনেক জায়গায় চাষ করা হয়। সাধারণত দক্ষিণ আমেরিকা, এশিয়া, নিউ গিনি, ফিলিপাইন, ভারত ও বাংলাদেশে জম্মায়। এই গাছ যেখানে হয় সেখানকার মাটি শক্ত করে ধরে রাখে। এর শিকড় চারিদিকে ছড়িয়ে থাকে।
শ্বেত বেড়েলা গাছের শিকড় সংরক্ষণ
শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও মূলের উপকারিতার পাশাপাশি শিকড় সংরক্ষণ পদ্ধতি জানতে হবে। কারণ এই গাছ সব সময় পাওয়া গেলেও শিকড় সব সময় ভালো হয় না। বর্ষার শেষে মাটি উর্বর হলে তখন গাছের শিকড় সংগ্রহ করতে হয়। তবে কাজ ক্ষেত্রে যেকোন সময় শিকড়ের প্রয়োজন হয়।
গাছ ঝাকড়া ও ঝোপ বেশি হলে শিকড় বেশি পাওয়া যায়। আর যদি গাছে পাতা বেশি থাকে তাহলে শিকড় কম পাওয়া যায়। যে সময় গাছের ফুল ফোটে ফল হয়ে পেকে ঝরে যায়। তখন শিকড় সংগ্রহ করার ভালো সময়। এই সময় গাছের মূল গুলো তুলে সুন্দর ভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। তারপর রোদে শুকিয়ে নিতে হবে কারণ পানি থাকলে পঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
শুকিয়ে কাঁচের বয়মে ভরে সংরক্ষণ করুন। কাঁচের বয়মে রাখলে নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। আপনার যে কোন সময় মূলের প্রয়োজন হলে বের করে পানিতে কিছু ক্ষণ ভিজে বেটে ব্যবহার করতে পারেন। তবে অনেক ক্ষেত্রে মূলের গুড়া করেও সংরক্ষণ করতে পারেন। শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও মূলের উপকারিতা অপরিসীম।
শ্বেত বেড়েলা গাছের মূলের উপকারিতা
শ্বেত বেড়েলা গাছের মূলের উপকারিতা অপরিসীম। যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানা ভাবে উপকৃত করেন। আপনার শরীর ঠিক না থাকলে কোন কাজই আপনি ভালোভাবে করতে পারবেন না।
বেড়লা গাছের মূলের উপকারিতা নিম্নে দেয়া হল---
- আপনার শরীরে কোন জায়গায় ফোঁড়া হলে এর মূল বেটে প্রলেপ লাগিয়ে রাখুন দেখবেন ব্যথা ও ফোঁড়া ভালো হয়ে গেছে।
- আপনার যদি প্রসাবের সময় যন্ত্রণা বা জ্বালা পোড়া থাকে তাহলে এই গাছের মূলের ছাল সিদ্ধ করে পানির সাথে মিশিয়ে খেয়ে নিন অনেক উপকার পাবেন।
- আপনি দিন দিন শুকিয়ে যাচ্ছেন এবং অপুষ্টিতে ভুগছেন। এমন অবস্থায় আপনি পীত বেড়েলার মূলের বেটে আধা কাপ দুধের সাথে মিছরি মিশিয়ে খেতে পারেন দু বেলা ভালো উপকার পাবেন।
- যদি আপনার গলায় সমস্যার কারণে কথা বলতে সমস্যা হয় তাহলে এই গাছের মূল ছাল এর সাথে মধু মিশিয়ে হাতের তালুতে নিয়ে চেটে খেতে থাকুন তাহলে দেখবেন কন্ঠ ভালো হয়ে যাবে।
- আপনি যদি হৃদরোগে আক্রান্ত হোন তাহলে শ্বেত বেড়েলা গাছের মূলের ছাল দুধের সাথে খেলে উপকৃত হবেন। হৃদযন্ত্র ভালো থাকবে।
- প্রতিদিন বেড়েলার মূল আপনি যদি ছেতা করে সিদ্ধ করে খান। তাহলে মূত্রগুচ্ছ ভালো ও সুস্থ থাকবে।
- হাতে ব্যথা সহজে হাত ঘোরাতে পারছেন না এমন অবস্থায় দু ধরনের শ্বেত বেড়েলা গাছের মূল বেটে মালিশ করুন তাহলে ব্যথা কমবে।
- এছাড়াও যদি আপনার মাসিকের সমস্যা হয় তাহলে বেড়লা গাছের ছাল সিদ্ধ করে খেলে উপকৃত হবেন।
শ্বেত বেড়েলা গাছ চিনার উপায়
শ্বেত বেড়েলা গাছ চিনা খুব সহজ। এই গাছে কোন প্রকার কাটা বা হুল থাকে না। এই গাছের পাতা গোলাকার এবং ছককাটা থাকে পাতার ধারে। গাছের ডাল গুলো গোলাকার চিকন হয়। ডালের কালার হালকা খয়েরি রঙের হয়ে থাকে। পাতা গুলো সবুজ হয়। এগুলো বেশি ভাগ বালি মাটিতে বেশি জম্মায়।
ফুল দুই ধরনের হয়ে থাকে। তবে ফুলের পাপড়ি দুটোতেই পাঁচটি করে থাকে। এই গাছের পাতা হাতের তালুতে ঘষলে হালকা মিষ্টি ঘ্রাণ বের হয়। ফুলের পাপড়ি গুলো প্রথম দিকে ফুটে থাকলেও আস্তে আস্তে নুয়ে পড়ে। এবং লম্বাটে হয়ে যায়। সাদা ফুলের তুলনায় হলুদ ফুল একটু বেশি দিন ফোটে থাকে।
আরও পড়ুনঃ ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
আরেকটি চিনার উপায় এই গাছে রাত হলে একধরনের ছোট ছোট পোকা দেখতে পাওয়া যায়। গাছে হাত দেওয়ার সাথে উড়ে যায়। এছাড়াও শ্বেত বেড়েলা গাছের ডাল গুলো চিকন হয় কিন্তু খুব শক্তিশালী হয় সহজে ছিড়া যায় না। আশা করি আপনারা এখন শ্বেত বেড়েলা গাছ খুব সহজে চিনতে পারবেন।
শ্বেত বেড়েলা গাছের ঔষধি গুনাগুন
শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও মূলের উপকারিতা এর পাশাপাশি চলুন এর ঔষধি গুনাগুন সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই। শ্বেত বেড়েলা গাছের ঔষধি গুনাগুন অনেক যা হিন্দু বেশি ব্যবহার করেন। শ্বেত বেড়েলা গাছের প্রায় ২৫০ টিরও বেশি প্রজাতি আমাদের দেশে আছে।তবে আমাদের দেশের তুলনায় ভারতে শ্বেত বেড়েলার গাছ বেশি পাওয়া যায়।
এবং তারা সব গুলোই ঔষধি কাজে ব্যবহার করেন। শ্বেত বেড়েলা গাছের পাতা পশমময় ও হৃদযন্ত্রের মত দেখতে তাই এর গুনাগুন ও বেশি। যদি আপনারা শরীরে দূর্বল অনুভব করেন তাহলে এই শ্বেত বেড়েলার গাছের মূল বা পাতার রস খেতে পারেন। এতে করে আপনার শরীরের দূর্বলতা দূর হবে এবং শরীরে শক্তি বাড়বে।
কোনভাবে যদি আপনি আঘাত প্রাপ্ত হোন তাহলে পীত বেড়লার গাছের মূল বেটে প্রথম দিন ৩ বার ও তার পর থেকে ২ বার করে খেলে উপকার পাবেন। অনেকের অল্প কাশি হওয়ার সাথে সাথে মুখ দিয়ে রক্ত ঝরে। এমন অবস্থায় যদি আপনি এই গাছের মূল বেটে খান তাহলে অনেক উপকৃত হবেন।
আমাশয়তে শ্বেত বেড়েলা গাছের পাতার রস
শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও মূলের উপকারিতা এর পাশাপাশি শ্বেত বেড়েলা গাছের পাতার রসও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। রক্ত আমাশয় হলে শ্বেত বেড়েলা গাছের পাতার রস অনেক উপকার করে। বাচ্চাদের আমাশয় হলে এই গাছের পাতা ও গোল মরিচ একসাথে করে বেটে খাওয়ালে অনেক তাড়াতাড়ি আরাম হয়।
তবে অনেক ক্ষেত্রে বাচ্চারা সহজে এই পাতার রস খেতে চাইবে না। সে ক্ষেত্রে আপনি কিছু পরিমাণ মধু মিশ করে খাওয়াতে পারেন। আবার আপনি ইচ্ছে করলে কয়েকটা পাতা ছিড়ে নিয়ে এমনি মুখে চাবিয়ে খেতে পারেন। এই গাছের পাতা সাধারণত হালকা গন্ধযুক্ত থাকে। তবে তিতা হয় না।
এছাড়াও আপনি আমাশয় হলে জামের কচি পাতা ৭ টা, বরই পাতা ৭ টি ও শ্বেত বেড়েলা গাছের পাতা ৭ টি নিয়ে তার সাথে চন্দন পল দিয়ে বেটে খাওয়াতে পারেন। পুরাতন আমাশয় হলেও ভালো হয়ে যাবে। আপনি পেট কামরালেও এই গাছের পাতা খেতে পারেন। শ্বেত বেড়েলা গাছের সব কিছুই ব্যবহার করা যায়।
শেষ কথাঃ শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও মূলের উপকারিতা
শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও মূলের উপকারিতা সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। কিভাবে খাবেন,শ্বেত বেড়েলা গাছ কেমন, ফুল ও ফল কখন পাওয়া যায়, ওষধি গুনাগুন ও উপকারিতা সম্পর্কে পুরো আর্টিকেলটতে আমি সুন্দরভাবে আপনাদেরকে বুঝানোর চেষ্টা করেছি। আশা রাখে আপনারা বুঝতে পেরেছেন এবং শ্বেত বেড়েলা গাছের পরিচিতি ও মূলের উপকারিতা এর মাধ্যমে উপকৃত হবেন।
যদিও আমরা শ্বেত বেড়েলা গাছ চিনতাম কিন্তু এর এতগুলো দিক সম্পর্কে আমাদের অজানা ছিল। অযত্নে গড়া ওঠা গাছটি আমাদের জীবনে বিনা স্বার্থে উপকার বয়ে নিয়ে আসে। আপনি আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হোন তাহলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং নিয়মিত এরকম পোস্ট পেতে ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।
ওয়েম্যাক্স আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url