পিরিয়ডের সময় প্যাড ব্যবহারের নিয়ম

পিরিয়ডের সময় প্যাড ব্যবহার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে পিরিয়ডের সময় প্যাড ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে আপনি জানতে পারবেন।
পিরিয়ডের -সময়- প্যাড -ব্যবহারের-নিয়ম

আরও জানতে পারবেন প্যাড কি, এর বিকপ্ল কি আছে কি নিয়ম মেনে চলতে হবে ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। মেয়েদেরই একটি নির্দিষ্ট সময়ে পিরিয়ড হয়। এটা খুবই সাধারণ বিষয় এর জন্য মেয়েরা প্রজননক্ষম।

পেজ সূচীপত্রঃ পিরিয়ডের সময় প্যাড ব্যবহারের নিয়ম

পিরিয়ডের সময় প্যাড ব্যবহারের নিয়ম

পিরিয়ডের সময় প্যাড ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে প্রত্যকেরই জানা খুব প্রয়োজন। আমাদের শরীর কিন্তু কখনোই জীবাণু মুক্ত থাকে না। শরীরের বিভিন্ন ভাবে জীবাণু বসবাস করেন। পিরিয়ড অথবা গ্রামের ভাষায় মাসিক যায় যেটায় পরিচিত। আমাদের সমাজে এখনো এই পিরিয়ড টাকে একটি ট্যাবু বা লজ্জাজনক ভেবে জানতে চাই না অনেকেই। 

সবার জানা প্রয়োজন কারন প্রত্যেক পরিবারে কারো মেয়ে আছে বা কারো বোন আছে। অনেক ন্যাপকিন প্যাড বেল্ট হয় আবার অনেক বেল্ট ছাড়া আপনার পছন্দ অনুযায়ী বাছাই করে নিতে হবে। আবার উইংস সহও প্যাড পাওয়া যায়। সাধারণত এখন অনেক সুবিধা প্যাড ব্যবহারের ক্ষেত্রে। কিছু কিছু প্যাডের পেছনে আঠা লাগানো থাকে।

প্রথমে আপনি পেন্টি নিয়ে প্যাডের স্টিকার তুলে পেন্টির সাথে লাগিয়ে নিন। এরপর আপনার ব্যবহৃত প্যাডটিতে যদি উইংস থাকে তাহলে সেটা তুলে পেন্টির সাথে লাগিয়ে পেন্টি পড়ে ফেলুন। ব্যস হয়ে গেল খুব সহজে প্যাড পড়ার নিয়ম ঝামেলা ও টেনশন মুক্ত। আরেকটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে প্যাড কেনার সময় নরম সূতি কাপড়ের পেন্টি কেনা।

পিরিয়ডের সময় পরিষ্কার-পরিছন্ন থাকা

পিরিয়ডের সময় পরিষ্কার-পরিছন্ন থাকা খুব জরুরি। আমরা অনেকেই মনে করি পিরিয়ড একটি নোংরা তাই পরিষ্কার থাকতে চাই না। আর হ্যাঁ এটাকে ট্যাবু মনে করে হয় বলে আমরা এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে কমফোর্টেবল করি না। যার কারণে আমরা অনেকেই জানি না এ সময় অপরিষ্কার থাকলে অনেক রোগ হয়।

আপনারা লক্ষ্য করুন এখনো আমরা এ বিষয়ে পিছিয়ে আছি অন্য দেশের তুলনায়। আপনারা লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন আমাদের দেশে মেয়েদের বেশি ইউরিন ইনফেকশন ও জরায়ুতে ক্যান্সার আর এসব হয়ে থাকে বেশি ভাগ সময় অপরিষ্কার থাকার জন্য।পিরিয়ড চলাকালিন সময়ে মেয়েরা খুব সহজে রোগে আক্রান্ত হয়। 

শুধুমাত্র অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে জীবন যাপন করার জন্য।এসময় সম্পর্কে সবার আগে পরিবারের বড়দের সচেতন হতে হবে। দেকা অনেক সময় পিরিয়ড প্রথম দিকে অজানা থাকে অনেকের এমন সময় বাবা- মাকে সচেতন হতে হবে।তাদেরকে বেশি পিরিয়ড সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করতে হবে।এসময় গুরুত্বপূর্ণ। 

তাই আমদের সবার উচিত পিরিয়ডের সময় পরিষ্কার পরিছন্ন থাকার বিষয়ে ভালোভাবে জানা এবং সচেতন থাকা। কখনো এটা ভাবলে হবে না যে বললে কে কি বলবে এসময় আপনাকে নির্ধিদ্বায় সকলের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করতে হবে। একটা কথা মনে রাখবেন আপনাকে বাঁচার মত বাঁচতে হবে। 

আরও পড়ুনঃ ডায়াবেটিসে সজনে পাতা খাওয়ার নিয়ম 

পিরিয়ডের সময় প্যাড বদলানোর নিয়ম

পিরিয়ডের সময় প্যাড ব্যবহারের নিয়মের পাশাপাশি আপানাকে প্যাড বদলানো সম্পর্কেও সচেতন হতে হবে। প্যাড বদলানোও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনাকে প্রতি ৬-৭ ঘন্টা পর পর প্যাড বদলাতে হবে এবং ফ্লো যদি বেশি হয় তাহলে সাথে সাথে বদলায়ে ফেলুন। প্যাড বদলানোর সময় যোনিপথ ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। 

আপনারা একসাথে দুটো প্যাড কখনো ব্যবহার করবেন না। প্রয়োজন হলে আপনি বার বার প্যাড বদলাবেন তবু্ও এই ভুল কখনো করবেন না। আপনি যদি চান তাহলে প্যাডের সাথে টিসু ব্যবহার করতে পারেন। টিসুটা আপনি ১০ মিনিট পর পর বদলে ফেলতে পারুন। প্যাড ব্যবহারের সময় অবশ্যই আপনাকে সুতি পেন্টি ব্যবহার করতে হবে।

পিরিয়ডের- সময়- প্যাড -বদলানোর -নিয়ম

সব সময় আপনারা কমফোর্টেবল পেন্টি ব্যবহার করুন। মোটা বা লেলিন পেন্টি থেকে দূরে থাকুন। আপনার মেয়ে কম বয়সের বা পিরিয়ড সম্পর্কে ধারণা না থাকলে তাকে বিস্তারিত জানতে সাহায্য করুন এবং তাকে ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন করুন। আপনারা আরেকটা জিনিস খেয়াল রাখবেন কোন  ভাবে পেন্টি যাতে ভেজা না থাকে। 

পিরিয়ডের সময় যে খাবার খাওয়া উচিত 

পিরিয়ডের সময় যে খাবার খাওয়া উচিত তা সম্পর্কে আমাদের সকলের জানতে হবে। এসময় প্রচুর পরিমাণে শরীর থেকে রক্ত ঝরে। তাই এসময় বেশি বেশি সবুজ শাক-সবজি খেতে হয়। ফলের মধ্যে প্রায় সবকিছু খাওয়া যায় তবে পেয়ারা আপেল ও কলা ইত্যাদি এগুলো বেশি বেশি খেতে হয়। পাশাপাশি দুধ ও খেতে হয়। 

সে সব খাবার বেশি খেতে হয়। পিরিয়ডের সময় প্যাড ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে জানার পাশাপাশি আপনাদেরকে খাবার সম্পর্কেও জানতে হবে। সব সময় টাটকা ও কীটনাশক মুক্ত সবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। এসময় কলার মৌচা,কাঁচা কলা,খেজুর, মধু,ডিম এগুলো পরিমাণে বেশি বেশি করে খেতে হবে। ফ্লো যদি হয় চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। 

অনেকের এসময় পেটে যন্ত্রণা করে এবং ফ্লো এর পরিমাণ বেড়ে যায় এমন অবস্থায় গরম দুধ খেতে হয় এবং আপনারা  পাশাপাশি গরম পানি হটব্যাগে নিয়ে পেটে স্যাক দিতে পারেন। এসময় গরম খাবার খাবেন। বাঁশি খাবার এড়িয়ে চলুন এসময়। আর যতটুকু সম্ভব টাটকা কাঁচা মুখে চাবিয়ে খাওয়া সবজিগুলো খাবেন।

আরও পড়ুনঃ ১৪৩২ সালের বাংলা ক্যালেন্ডার ২০২৫

পিরিয়ডের সময় যা করা উচিত না 

পিরিয়ডের সময় অনেক কিছু এড়িয়ে চলতে হয়। পিরিয়ড হলে সাধারণত ভারি জিনিসপত্র নাড়াচাড়া না করা ভালো। ঠান্ডা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হয়। ফ্রিজের কোন খাবার খাওয়া উচিত না। এসময় যদি ফ্লো এর পরিমাণ বেশি হয় তাহলে হাটাহাটি থেকে বিরত থাকুন। পেটে অতিরিক্ত ব্যথা করলে কখনো ভুল করে ব্যথার ওষুধ খাবেন না।

অতিরিক্ত ঝাল খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এসময় সাধারণত মাছ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। তবে ইচ্ছে করলে সামুদ্রিক ছোট মাছ খেতে পারেন। এসময় কাঁচা পেপে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। চা কফি খাবেন না। মিষ্টি খাওয়া থেকেও বিরত থাকবেন। যদি পেটে অতিরিক্ত ব্যথা করে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।

তবে হ্যাঁ পিরিয়ড চলা সময়ে কাপড় ব্যবহার থেকে দূরে থাকুন। বর্তমানে যদিও এখন আর কেউ কাপড় ব্যবহার করে না তবে গ্রাম অঞ্চলে এখনো কিছু কিছু ৃমহিলা আছে যারা এখনো কাপড় ব্যবহার করেন। পিরিয়ড চলা সময়ে স্বামীর সাথে ঘনিষ্ঠ হওয়া থেকে দূরে থাকুন। পিরিয়ড চলা সময়ে পুকুরে গোসল করবেন না। 

গোসল করার সময় যৌনিপথের মাধ্যমে ভিতরে চলা যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এর ফলে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুকি থাকে। টক জাতীয় খাবার যেমন তেঁতুল, লেবু,আমরা, বরই ইত্যাদি খাদ্য থেকে দূরে থাকুন। কোন উঁচু স্তান থেকে লাফিয়ে পড়বেন না। ফ্লো বেশি হলে শুয়ে থাকুন এবং বেশি বেশি পানি খাবেন এসময়। 

পিরিয়ডের সময় প্যাডের বিকল্প কি আছে 

পিরিয়ডের সময় প্যাডের বিকল্প হিসেবে এখন বাজারে ট্যাম্পুন আর কাপ ও পাওয়া যায়। এগুলো মধ্যে কাপ বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। তবে এখনো অনেকে প্যাডের বিকল্পে কাপড় এখনো ব্যবহার করে। এই কাপ খুব নরম একধরনের রাবারের তৈরি,খুব ছোট, ব্যবহারে সবাই পছন্দ করেন না আবার অনেকে ব্যবহার করতে অভ্যস্ত থাকেন।

তাছাড়া একটি কাপ অনেকদিন ধরে ব্যহার করা যায়। প্যাডের বিকল্পে টিসুও ব্যবহার করা যায় কিন্তু টিসু ব্যবহার না করাই উত্তম বলে জানান চিকিৎসকরা। আর আপনারা যদি প্যাডের পরিবর্তে কাপড় ব্যবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই ঐ কাপড়টি ভালোভাবে ধুয়ে জীবাণু মুক্ত করে নিয়ে কড়া রোদে শুকিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে হবে।

তারপর খুব সুন্দর ভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। কখনো ভাবা যাবে না যে এটা খারাপ জিনিস। তার চেয়ে প্যাড ব্যবহার করাই ভালো। হাতের নাগালে খুব সহজে পাওয়া যায়। এখন গ্রামের বাজারে বা দোকানে ও সহজে প্যাড পাওয়া যায়।  যদিও কাপ পাওয়া যেখানে সেখানে সহজে পাওয়া যায় না।তাই প্যাডের বিকল্প হিসেবে সবকিছু উর্ধ্বে বলা বাহুল্য।

পিরিয়ডের প্যাড কিভাবে ফেলা উচিত 

পিরিয়ডের ব্যবহার করা প্যাড কোথায় ফেলবেন। বাসার বাইরে বের হলেই অনেক মেয়েরাই এধরনের প্রশ্ন করে থাকেন।বিশেষ করে গ্রামের মেয়েরা এটা নিয়ে খুবই চিন্তিত থাকেন। তাদের ধারণা কেউ দেখলে কি ভাববে। প্যাড কোথায় ফেলবেন এই বিষয়টা নিয়ে অনেকেই চিন্তিত থাকেন।  

পিরিয়ডের -প্যাড -কিভাবে- ফেলা -উচিত

পিরিয়ডের ব্যবহৃত প্যাড কিভাবে ফেলা উচিত তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে। পিরিয়ডের সময় প্যাড ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আপনারা জানতে পেরেছেন উপরের আলোচনায়। তার সাথে এটাও জানুন ব্যবহৃত প্যাড সব সময় ডাস্টবিনে কিভাবে ফেলা উচিত। 

আরও পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় হাঁসের ডিম খাওয়ার উপকারিতা 

সেটা খেয়াল রাখতে হবে।আবার আরেকটা বিষয় খেয়াল রাখবেন কখনো প্ল্যাস্টিক বা পলিথিনে মুড়ে পিরিয়ডের সময় ব্যবহৃদ প্যাড ফেলে দিবেন না। চিকিৎসকেরা বলে যে ব্যবহৃদ প্যাড ফেলার সময় কোন অংশ খোলা রেখে ফেলা যাবে না। আবার আগুনেও ফেলা যাবে না। এতেও সমস্যা হতে পারে। তাই স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে যে কোন কাগজে  বা শপিং ব্যাগে মুড়ে মাটিতে পুতে ফেলুন।

পিরিয়ডের সময় প্যাড ধরার আগে হাত অপরিষ্কার না থাকা

পিরিয়ডের সময় প্যাড ধরা সম্পর্কেও আমাদের সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে। আমাদের মধ্যে অনেকেরই একটি ভুল ধারণা আছে পিরিয়ড একটা নোংরা খারাপ জিনিস। সর্বপ্রথম আগে আমাদের মধ্যে এই ভুল ধারণা দূর করতে হবে। এসময় কোন ভাবে অবহেলা করা যাবে না। পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে খুব তাড়াতাড়ি জরায়ুতে সংক্রমণ ছড়ায়।

তাই এই সময় সব সময় পরিষ্কার-পরিছন্ন থাকার চেষ্টা করবেন এটাই প্রথম উপায়। কোন কাজ করেই হুটহাট প্যাড নিয়ে ব্যবহার করবেন না।কারণ আপনার হাতে জীবাণু প্যাডের মাধ্যমে জরায়ুতে প্রবেশ করতে পারে। কাজ করছেন এমন সময় প্যাড ব্যবহার করার প্রয়োজন হলো সে সময় আপনাকে ভালোভাবে হাত পরিষ্কার করে নিতে হবে।

এমন কাজ ভুল করে ও করবেন না। প্রথমে আপনি সাবান দিয়ে ভালো করে হাত ধুয়ে নিন তারপর শুকানো কাপড়ে হাত মুছে নিন। আবার এটাও আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে ভেজা হাতে কখনো ধরবেন না এতে করে আপনার রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

পিরিয়ডের সময় রোগ সংক্রমণ ঝুকি কতটুকু 

পিরিয়ডের সময় রোগ সংক্রমণ ঝুঁকি থাকে অনেক। প্রান্তিক পর্যায়ে মহিলা যাঁরা আছেন তাদের বার বার হাইজিন মেইনটেইন যে বিষয়টি, সেটি আসলে আপনারা করছেন কিনা। সেটির জন্যই আপনাদের সাদাস্রাব ক্রমশ বেড়ে যাচ্ছে। আপনারা সে বিষয়টি সম্পর্কে কিভাবে নিশ্চিত হবেন। আপনারা পিরিয়ডের সময় বিভিন্ন প্যাড ব্যবহার বিষয়ে বলেছেন। 

এর উত্তরে বলা বাহুল্য পিরিয়ডের সময় প্রত্যেক মেয়ের প্যাড ব্যবহার করতে। আবার আমাদের দেশে দেখবেন কিছু পরিবার প্যাডের খরচটা নিতে পারে না। সেক্ষেত্রে আপনারা কাপড় ব্যবহার করুন তবে সেটা পরিষ্কার-পরিছন্ন ভাবে ধুয়ে কড়া রোদে শুকিয়ে। আমাদের পিরিয়ডের সময় জরায়ু খুব নরম ও বদরক্ত ঝরার কারণে রোগ সংক্রমণ ক্ষমতা বেড়ে যায়। 

বর্তমানে আমাদের দেশের প্রায় ৮০% মহিলারা জরায়ুর রোগে আক্রান্ত। বিশেষ করে ৩৫-৪৫ বছরের মহিলাদের এরোগে আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে। প্রতি নিয়ত পরিবর্তনের প্রয়োজন। তাই আমাদেরকে পিরিয়ড সময়টাকে খুব যত্ন সহকারে গ্রহণ করতে হবে। প্যাডের ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। আপনাকে পিরিয়ডের সময় প্যাড ব্যবহারের নিয়ম জানতে হবে।

শেষকথাঃ পিরিয়ডের সময় প্যাড ব্যবহারের নিয়ম

পিরিয়ডের সময় প্যাড ব্যবহারের নিয়ম নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলে আমি যে বিষয়গুলো নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি আশা করছি আপনারা বিষয়গুলো বুঝতে পেরেছেন। কোন গাইনি রোগ থেকে বাঁচতে চাইলে সর্বপ্রথম আপনাদের পিরিয়ডে প্যাড ব্যবহার সম্পর্কে  ভালোভাবে জানতে হবে এবং সর্তক থাকতে হবে।

পিরিয়ডের সময় প্যাড ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিত জানতে ও বুঝতে পেরেছেন। উপরোক্ত ধারাগুলো পর্যালোচনা করলে বুঝতে পারবেন প্যাড ব্যবহারের ফলে নানা ধরনের সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। মরণব্যাধি ক্যানসারের ঝুঁকি হতে পারে। জরায়ুতে সংক্রমণ হওয়ার সম্ভবনা থাকে।

এবং বর্তমান সময়ে কোন রোগগুলো বেশি হচ্ছে  সে বিষয়ে সঠিকভাবে আপনাকে মাথায় নিতে হবে এবং সে অনুযায়ী আপনাকে কাজ করতে হবে। তাহলে আপনিও সুস্থ্য জীবনযাপন করতে পারবেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করে এবং নিয়মিত এরকম পোস্ট পেতে ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ওয়েম্যাক্স আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url