স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনারা যদি জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে স্যালাইন তৈরি, স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা, অপকারিতা ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
আপনারা অনেকে স্যালাইনের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানলেও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানেন না। আজকের এই আর্টিকেল টি পড়ে বিস্তারিত জানুন। ধৈর্য্য সহকারে আর্টিকেলটি পড়ুন।
পেজ সূচীপত্রঃস্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনারা কি জানেন এবং কখন স্যালাইন খাওয়ার উপযোগী সময়।চলুন বিস্তারিত জেনে নিই নিম্নে আলোচনার মাধ্যমে।
স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে অবশ্যই আপনাকে খাওয়ার আগে জেনে নিতে হবে।স্যালাইন খাওয়ার বা নোনা জলের ব্যবহার একজন ব্যাক্তির স্বাস্থ্যের অবস্থার ুওপর নির্ভর করে। তবে প্রতিটি জিনিসের উপকারিতা ও অপকারিতা উভয়ই থাকে।
স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে
আপনারা সকলেই প্রায় কমবেশি জানেন স্যালাইন খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি খাদ্য উপাদান।সাধারণত আমরা ডায়রিয়া, কলেরা অথবা অতিরিক্ত বমি বা পাতলা পায়খানা হলেই প্রাথমিকভাবে স্যালাইন খেয়ে থাকি।খাবার স্যাালাইন যেহেতু লবণ-পানির মিশ্রণ, তাই লবণ,পানি ও চিনি আমাদের শরীরের যে সকল উপকার করে সেগুলো আমরা খাবার স্যালাইন থেকে পাই।
আরও পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় হাঁসের ডিম খাওয়ার উপকারিতা
অতিরিক্ত হাঁটাহাটি করলেও আমাদের শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে ঘাম ঝরে। সেক্ষেত্রে আমরা পানির ঘাটতি পূর্ণ করার জন্য স্যালাইন ব্যবহার করি।অতিরিক্ত ঘামের ফলে শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা কমে যায়। আপনাদের মধ্যে যাদের প্রশ্বাবে ইনফেকশন আছে তাদের জন্য স্যালাইন খুব উপকারি।
খাবার স্যালাইন খেয়ে আমরা হারানো সোডিয়াম পূর্ণ এবং অবস্থার প্রতিরোধ করতে পারি। স্যালাইন দ্রবণগুলো সাধারণত বিভিন্ন অসুস্থ, অস্ত্রোপচার বা অন্যান্য চিকিৎসার কারণে ডিহাইড্রেটেড রোগীদের হাইড্রেট করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এতে করে রোগীদের শরীরের উন্নতি হয় খুব তাড়াতাড়ি।
আমাদের অনেক সমস্যার ক্ষেত্রে নরমাল স্যালাইন ব্যবহার করতে হয়।নরমাল স্যালাইন সাধারণত ডায়রিয়া, বমি,গরমে ঘাম ঝরা,প্রশ্বাব হলুদ ইত্যাদি এগুলোর জন্য নরমাল স্যালািন ব্যবহার করা হয়। অতিরিক্ত গরমে আমাদের শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে ঘাম ঝরে ফলে পানির ঘাটতি পূর্ণ করার জন্য নরমাল স্যালাইন ব্যবহার করা হয়।
বাংলাদেশের একটি খুব জনপ্রিয় স্যালাইন হচ্ছে টেস্টি স্যালাইন। এই স্যালাইনে অনেক গুনাগুন আছে। বর ছোট সকলেই আমরা এই স্যালাইন খেতে অভ্যাস্থ্য। টেস্টি স্যালাইনের উপকারিতা অনেক তার মধ্যে সবচেয়ে বড় গুন হলো এটা মানব দেহের লবণ পানির ঘাটতি পূর্ণ করে।
তাছাড়া এতে কমলা লেবুর স্বাদ থাকার কারণে শিশুদের ডায়রিয়া বা পায়খানা কষা হলেও টেস্টি স্যালাইন খাওয়ানো হয়। এসময় শিশুদের সহজে টেস্টি স্যালাইন খাওয়ানো যায়। শরীরের অতিরিক্ত ঘাম ঝরার ক্ষেত্রে ও টেস্টি স্যালািন ব্যবহার করা হয়।এককথায় বলা যায় পানি শূন্যতা পূরণে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে স্যালাইন।
স্যালাইন খাওয়ার অপকারিতা
স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতার পাশাপাশি অপকারিতা ও রয়েছে। স্যালাইনে লবণ থাকার কারণে অতিরিক্ত খেলে শরীরে উচ্চ রক্তচাপ ঘটতে পারে। যা হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং অন্যান্য ঝুকির কারণ হতে পারে। আমাদের মধ্যে যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তাদের লবণ খাওয়া সম্পর্কে সতর্ক থাকা উচিত।
লবণ সাধারণত পানি ধরে রাখতে সহায়তা করে। অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে সমস্যা হতে পারে। তাছাড়া হার্ট এবং কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর ফোলা বা উপসর্গকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। পরবর্তীতে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যেতে পারে। তাই সেই দিকে নজর রাখতে হবে।
অতিরিক্ত স্যালাইন খাওয়ার জন্য কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুকি বাড়তে পারে। যারা অতিরিক্ত লবণ খাওয়াতে অভ্যাস্থ নই তাদের ক্ষেত্রে পেট ফাঁপা, গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।প্রচুর পরিমাণে স্যালাইন খাওয়ার ফলে হাড়ের ক্ষয় হতে পারে। যদিও সঠিকভাবে বোঝা যায় না। তবে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
স্যালাইন খাওয়ার নিয়ম তালিকা
স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা পাওয়ার জন্য আমাদের কিছু নিয়ম তালিকা অনুযায়ী কাজ করা লাগে। আমরা যকন অতিরিক্ত রোদ্রে কাজ করি যার কারণে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে ঘাম ঝরে। এমন অবস্থায় স্যালাইন খাওয়া খুব প্রয়োজন হয় পানির ঘাটতি পূর্ণ করার জন্য। স্যালাইন সবসময় আধা লিটার পানির সাথে মিশিয়ে নিয়ে খেতে হয়।
স্যালাইন কখনো শুকনা খাওয়া যাবে না এতে শরীরের সমস্যা হতে পারে। সর্বদা পরিমাণ মত পানি নিয়ে তার সাথে মিশিয়ে নিয়ে খেতে হবে। স্যালাইন খাওয়ার সময় অবশ্যই ছায়াযুক্ত স্থানে এসে খেতে হবে।ভুলেও স্যালাইন পানি গরম করে খাওয়া যাবে না। সব সময় স্যালাইন পানি ঠান্ডা বা টিউবওয়েল থেকে পানি নিয়ে খেতে হবে।
১২ ঘন্টার বেশি সময় স্যালাইন পানি মিশিয়ে রেখে খাওয়া যাবে না। ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হলে ২০ মিনিট পর পর স্যালাইন পানি খেতে হবে।খোলা অবস্থায় স্যালাইন পানি রাখা যাবে না।ঢাকনা আছে এমন পাত্রে রেখে সংরক্ষণ করতে হবে। ১২ ঘন্টার মধ্যে শেষ না হলে ঐ স্যালাইন পানি খাওয়া যাবে না।
জন্ডিস হলে স্যালাইন খাওয়ার ভুমিকা
স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা উভয়ই মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন জন্ডিস রোগ হলে স্যালাইন খাওয়া যাবে কিনা। চলুন তাহলে জানা যাক জন্ডিস হলে স্যালাইন খাওয়া যাবে কিনা, একদমই না জন্ডিস হলে স্যালাইন খাওয়া যাবে না।জন্ডিস হলে কখনো স্যালাইন খাবেন না।
আরও পড়ুনঃকুমড়ার বীজ খাওয়ার নিয়ম
কেননা স্যালাইন কিন্তু শরীরের লবণ পানির ঘাটতি পূর্ণ করে আর জন্ডিস হলো হেপাটাইটিস রোগ।যার কারনে কোন কারনেই স্যালাইন খাওয়া যাবে না। তাই অবশ্যই জন্ডিস হলে আপনি স্যালাইন খাওয়া এড়িয়ে চলুন।আশা করি আপনারা বুঝতে পারছেন জন্ডিস হলে স্যালাইন খাওয়া যাবে না।
গর্ভাবস্থায় স্যালাইন খাওয়া যাবে কিনা
স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা উভয়ই মধ্যে গর্ভাবস্থা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেক মা বোনরাই কিন্তু জানতে চান গর্ভাবস্থায় স্যালাইন খাওয়া যাবে কিনা বা স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা কতটুকু। প্রথমেই বলবো গর্ভাবস্থা একটি ঝুঁকিপূর্ণ সময়।এমন অবস্থায় অনেক কিছু এড়িয়ে চলতে হয়।
আপনাদেরকে প্রথমেই বললাম গর্ভাবস্থায় অনেক কিছু এড়িয়ে বা খাবার খাওয়া নিষেধ থাকে।গর্ভবতী মায়েদের ডায়রিয়া হলে সাধারণত কোন ধরনের ওষুধ খেতে নিষেধ করেন চিকিৎসকেরা।তাঁরা গর্ভবতী মায়েদেরকে স্যালাইন খাওয়ার জন্য বলে থাকেন। স্যালাইনের মাধ্যমে তরল খাবারের পানির ঘাটতি পূর্ণ করে।
এছাড়াও অনেক গর্ভবতী মায়েরা আছে তাদের শরীরে পানির শূন্যতা দেখা যায়। কিন্তু তারা পানি খেতে চায় না সহজে, তাই বলা যায় যে তারা পানি শূন্য তা দূর করতে স্যালাইন খেতে পারেন। তবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না খেলে বাচ্চার সমস্যা হতে পারে। অতএব,গর্ভবতী মায়েদের ডায়রিয়া হলে নিঃসন্দেহে স্যালাইন খেতে পারেন।
ঘরোয়া উপায়ে স্যালাইন বানানোর নিয়ম
স্যালাইন খাওয়ার জন্য প্রথমে আপনার কাছে একটা যেকোন কোম্পানির স্যালাইন থাকা লাগবে এটা মনে করছেন। মোটেও না চলুন জেনে নিই ঘরোয়া উপায়ে স্যালাইন তৈরি করার নিয়ম।প্রথমে স্যালাইন তৈরির জন্য একটি পরিষ্কার পাত্র প্রয়োজন হবে। এরপর আপনাকে বিশুদ্ধ খাবার পানি নিতে হবে।
এরপর প্রথমে আপনাকে পরিস্কার পাত্রে পরিমাণ মত পানি নিতে হবে। তারপর গুড় বা চিনি নিয়ে পানির সাথে মিশিয়ে নিতে হবে। সম্পূর্ণ ভাবে মিশে গেলে পরিমাণ মত লবণ নিয়ে পুনরায় ভালোভাবে নাড়তে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যাতে অতিরিক্ত লবণ না হয়।লবণ দ্রবীভূত না হওয়া পর্যন্ত নাড়তে থাকতে হবে।
আরও পড়ুনঃ ডায়াবেটিসে সজনে পাতা খাওয়ার নিয়ম
লবণ ভালোভাবে দ্রবীভূত হয়ে গেলে আপনি আপনার স্বাদ মত কয়েক ফোটা লেবুর রস মিশিয়ে নিতে পারেন।খুব সহজে তৈরি হয়ে গেলো ঘরোয়া ুউপায়ে স্যালাইন। এবার আপনি সেগুলো খেতে পারেন। যদি আপনি সেগুলো একবারে না খেতে পারেন তবে পরিষ্কার পাত্রে রেখে মুখ বন্ধ রেখে কয়েক ঘন্টা ব্যবহার করতে পারবেন।
কয়েক ঘন্টা বলত সাধারণত ১২ ঘন্টার মধ্যে খেয়ে নেওয়া ঠিক। তাহলে আপনারা বুজতে পারলেন ঘরোয়া উপায়ে হাতের নাগালে থাকা উপকরণ দিয়ে খুব সহজে খাবার স্যালাইন তৈরি করতে পারবো এবং আমরা বড় ছোট সকলেই সেগুলো খেতে পারবো।
জ্বর হলে কি স্যালাইন খাওয়া যাবে
স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা অনেক। কারো যদি অতিরিক্ত জ্বর হয় বা অতিরিক্ত জ্বরের কারণে শরীর থেকে ঘাম ঝরে যায়। এজন্য এমন অবস্থায় রোগীকে স্যালাইন কাওয়ানোর জন্য বলা হয়ে থাকে। যদি তার চেয়ে ও ভয়াবহ অবস্থা হয় তাহলে ইনজেকশন এর মাধ্যমে স্যালাইন তোলা হয়ে থাকে শরীরে।
আপনারা অনেকেই প্রশ্ন করেন জ্বর হলে স্যালািন খাওয়া যাবে কিনা, হ্যা অবশ্যই খেতে পারেন। তবে খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কেননা স্যালািন আমাদের শরীরের লবণপানির ঘাটতি পূর্ণ করে। আর জ্বর হলে আমাদের শরীর থেকে প্রচুর ঘাম ঝরে। তাই জ্বর হলে স্যালাইন খেতে হবে ডক্টরের পরামর্শ নিয়ে।
প্রেশার কমে গেলে স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা
স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা অনেক। আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছি যাদের প্রেশার বরাবর ওঠা নামা করে। অনেক সময় নিম্নে চলে যায়।সেই সময় স্যালাইন খাওয়ানো গুরুত্বপূর্ণ। এমন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করলেও ইনজেকশনের মাধ্যমে স্যালাইন শরীরে প্রবেশ করানো হয়। অন্য ওষুধের তুলনায় স্যালাইনের গুরুত্ব বেশি থাকে।
তাই বলা যায় যে আমাদের মধ্যে যাদের পৃরেশার কম তাদের নিয়মিত ভাবে স্যালাইন খাওয়া খুবই জরুরি। স্যালাইনে সোডিয়াম ও লবণের পরিমাণ থাকার কারণে সহজে প্রেশার ঠিক রাখতে বা করতে সহায়তা করে। বিশেষ করে আমরা যারা রোদ্রে কাজ করি তাদের স্যালাইন নিয়মিত খাওয়া দরকার।
পেশাবে ইনফেকশন হলে স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা
স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা অপরিসীম। পেশাবে ইনফেকশন হলে সাধারণত চিকিৎসকেরা বেশি বেশি পানি খেতে বলেন।পাশাপাশি ঠান্ডা জাতীয় খাবার খেতে বলেন।স্যালাইন খেলে উভয়ই কাজ হয়ে থাকে। আপনাদের মধ্যে যদি কোন ব্যক্তির পেশাবে ইনফেকশন থাকে।তাহলে তিনি নিয়ম করে প্রতিদিন স্যালাইন খান।
তাহলে দেকা যাবে তিনি কিছুটা হলেও শান্তি অনুভব করবেন। স্যালাইন খেলে একদিকে পানির ঘাটতি পূর্ণ হবে অন্য দিকে শরীরও ঠান্ডা থাকবে। আমাদের দেশে ছেলে ও মেয়ে উভয়ই এ রোগে আক্রান্ত। তাই আপনারা বুঝতে পারছেন স্যালাইন খেলে কিছু টা হলেও এরোগ থেকে সস্তি পাওয়া যাবে।
শেষ কথাঃ স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
আশা করি আপনারা এ আর্টিকেল টি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে স্যালাইন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা উভয়ই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।এ আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমি আপনাদের কে স্যালাইন খাওয়া মানব দেহের জন্য কতটুকু উপকারী ও অপকারী তা সম্পূর্ণরূপে বিস্তারিত জানিয়েছি।
প্রতি টা জিনিস প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাওয়া বা ব্যবহার করা ক্ষতিকর। স্যালাইনে প্রচুর পরিমাণে লবণ থাকার কারণে আমাদের মধ্যে যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তাদের জন্য স্যালাইন খওয়া ক্ষতি কর হবে।আবার যাদের শরীরে পেশার কম তাদের জন্য নিয়মিত ভাবে স্যালাইন খাওয়া দরকার।
স্যালাইন স্বল্প সময়ে আমরা বাসায় তৈরি করেও খেতে পারি। হাতের নাগালে যদি গুড় বা চিনি না থাকে তবে লবণ পানি লেবু দিয়েও আমরা স্যালাইন তৈরি করে খেতে পারি। এটি খেতেও সুস্বাদু লেবু পানি।
আজ এপর্যন্ত, যদি আপনাদেরকে আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগে তাহলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং নিয়মিত এরকম পোস্ট পেতে ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন।
ওয়েম্যাক্স আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url